১। জনাব ফরহাদ হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা, ডুমুরিয়া কলেজ, ডুমুরিয়া, খুলনা।
২। মরহুম মৌলভী জালাল উদ্দিন, প্রতিষ্ঠাতা, সাজিয়াড়া শামছুল উলুম মাদ্রাসা, ডুমুরিয়া, খুলনা।
৩। জনাব এইচ এম এ গফফার, সাবেক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী (জাতীয় পার্টি ১৯৮৬-১৯৯০)
৪। জনাব সালাহ উদ্দিন ইউসুফ, সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী (আওয়ামী লীগ ১৯৯৬-২০০১)
৫। জনাব নারায়ন চন্দ্র চন্দ, মৎস ও প্রাণীসম্পদ প্রতিমন্ত্রী (আওয়ামী লীগ ২০১৪-বর্তমান)
৬। জনাব নুরুল ইসলাম মানিক, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, ডুমুরিয়া উপজেলা, খুলনা।
৭। চারু বসু
৮। জনাব এ. এম. কামরুল ইসলাম (পি.পি.এম.), অতিরিক্ত ডেপুটি পুলিশ কমিশনার, কেএমপি (ডিবি)।
৯। ডাঃ মতিয়ার রহমান, আরজি ডুমুরিয়া, ডুমুরিয়া, খুলনা।
(প্রফেসর ডাঃ মোঃ মতিয়ার রহমান ল্যাপারোসকপিক যন্ত্রের দ্বারা পিত্তথলি পাথর অপারেশনের অভিজ্ঞ সার্জন। বর্তমানে তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের প্রফেসর ও বিভাগীয় প্রধান। ইনসাফ বারাকাহ কিডনি অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, দি বারাকাহ ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান এবং কোরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।)
১০। বিশ্বাস আফজাল হোসেন, গ্রাম-মিকশিমিল, ডুমুরিয়া, খুলনা। (ডি আই জি, বাংলাদেশ পুলিশ, ঢাকা।)
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস